জাতের নামঃ |
বিনাছোলা-৪ |
জাতের বৈশিষ্ট্যঃ |
জীবনকাল ১২০-১২৫ দিন বীজের আকার বড় বীজের উজ্জ্বল বর্ণের |
জমি ও মাটিঃ |
বেলে দো-আশ ও এটেল দো-আশ মাটি ছোলা চাষের উপযোগী। তবে বরেন্দ্র এলাকা সহ পাবনা, কুষ্টিয়া, নাটোর, যশোহর, মাগুরা, ঝিনাইদহ অঞ্চলে এ জাতটির চাষাবাদ ভাল হয়। |
জমি তৈরিঃ |
ফলন অনেকাংশে জমি তৈরির উপর নির্ভর করে। তাই ৪-৫ বার জমি চাষ ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝরে করে নিতে হবে। |
বপনের সময়ঃ |
১৫ অক্টোবর হতে ১৫ নভেম্বর (কার্তিক মাস) ছোলার বীজ বপনের উপযুক্ত সময়।বিলমেব বীজ বপন করলে ফলন কমে যায়। |
বীজ শোধনঃ |
বীজ বপন করার সময় পিপড়ার আক্রমন হতে রক্ষার জন্য বীজ বপনের সাথেই সেভিন পাউডার বপনকৃত বীজের লাইনের সাথে ছিটিয়ে প্রয়োগ করতে হবে। |
সার ও প্রয়োগ পদ্ধতিঃ |
শেষ চাষের সময় নিম্নলিখিত পরিমাণ সার জমিতে প্রয়োগ করতে হবে। হেক্টর প্রতি ৩৫-৪৫ কেজি ইউরিয়া, ৮০-১২০কেজি টিএসপি এবং ৫০-৭০কেজি এমওপি, ৫০-৯০কেজি জিপসাম । |
আগাছা দমন এবং মালচিংঃ |
আগাছা দেখা দিলে নিড়ানী বা হাতের সাহায্যে আগাছা পরিষ্কার এবং মাটি নরম করে মালচিং করতে হবে । |
বালাই ব্যবস্থাপনাঃ |
জাত গুলো গোড়া পঁচা ও গ্রে-মোল্ড রোগ সহনীয়। তবে ছত্রাকের মারত্মক আক্রমণ হলে ২ গ্রাম ডাইথেন এম-৪৫ প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে জমিতে বিকালে স্প্রে করতে হবে। বপনের পূর্বে ২.৫ গ্রাম ভিটাভেক্স-২০০/প্রোভ্যাক্স দ্বারা প্রতি কেজি বীজ শোধন করলে রোগের আক্রমণ কম হবে। একই জমিতে বার বার ছোলা চাষ করা উচিৎ নয়। তাতে গোড়া পঁচা রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশী থাকে। |
রোগবালাই দমনব্যবস্থাঃ |
জাত গুলো গোড়া পঁচা ও গ্রে-মোল্ড রোগ সহনীয়। তবে ছত্রাকের মারত্মক আক্রমণ হলে ২ গ্রাম ডাইথেন এম-৪৫ প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে জমিতে বিকালে স্প্রে করতে হবে। বপনের পূর্বে ২.৫ গ্রাম ভিটাভেক্স-২০০/প্রোভ্যাক্স দ্বারা প্রতি কেজি বীজ শোধন করলে রোগের আক্রমণ কম হবে। একই জমিতে বার বার ছোলা চাষ করা উচিৎ নয়। তাতে গোড়া পঁচা রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশী থাকে। পোকামাকড়ের উপদ্রব বেশী হলে ২৫ মিঃ লিঃ রিপকর্ড ১০ ইসি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে স্প্রে করলে সুফল পাওয়া যায়। |
ফলনঃ |
১৬০০ কেজি |
প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন ডাল ফসল বিশেষজ্ঞ |
(সকাল ৯ টা-বিকাল ৫টা) কলকরুনঃ +৮৮০১৭১৬-২৮০৭২১ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম ও পদবী |
চিত্র: বিনাছোলা-৪ এর মাঠ